ড্রাইভিং লাইসেন্স করার এ টু জেড প্রক্রিয়া:
ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স। গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত
ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড
ডাক্তার কর্তৃক
মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল
আইডি কার্ড
/ জন্ম সনদ/পাসপোর্ট
এর সত্যায়িত
ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে (ব্যাংক এর তালিকা https://bsp.brta.gov.bd/bankList -তে পাওয়া যাবে) জমাদানের রশিদ। তবে এখন অনলাইনে টাকা জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
৫। সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
অনলাইনে আবেদন করার পরে অনলাইন কপিতে সয়ংক্রিয়ভাবে ১/২
মাস পরে নির্ধারিত
তারিখ ও
সময়ে নির্ধারিত
কেন্দ্রে লিখিত,
মৌখিক ও
ফিল্ড টেস্ট-এ
অংশ গ্রহণ
করতে হবে।
পরীক্ষার দিন সকালে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স
(ডিজিটাল ছবি,
ডিজিটাল স্বাক্ষর
ও আঙ্গুলের
ছাপ) সম্পন্ন
করা হয়। এসময় প্রার্থীকে
তার লার্নার
বা শিক্ষানবিশ
ড্রাইভিং লাইসেন্স
(মূল কপি)
ও লিখিত
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের
জন্য কলম
সাথে আনতে
হবে। পেশাদার
ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর
জন্য বয়স
ন্যূনতম ২০
বছর এবং
অপেশাদার এর
জন্য ন্যূনতম
১৮ বছর
হতে হবে।
লিখিত, মৌখিক
ও ফিল্ড
টেস্ট পরীক্ষায়
দেওয়ার দিন অথবা পরের দিন অনলাইনে এই লিংক এ https://bsp.brta.gov.bd/dctbResult
প্রবেশ করে পরীক্ষার রেজাল্ট দেখতে পারবেন।
উত্তীর্ণ
হওয়ার পর
পুনরায় একটি
নির্ধারিত ফরমে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ও ফী
প্রদান করে
স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং
লাইসেন্স-এর
জন্য সংশিস্নষ্ট
সার্কেল অফিসে/অনলাইনে
আবেদন করতে
হবে।
১। নির্ধারিত
ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড
ডাক্তার কর্তৃক
মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল
আইডি কার্ড
/ জন্ম সনদ/পাসপোর্ট
এর সত্যায়িত
ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত
ফী (পেশাদার-
১৪৩৮/-টাকা
ও অপেশাদার-
২৩০০/-টাকা)
বিআরটিএ’র
নির্ধারিত ব্যাংকে
জমাদানের রশিদ।
৫। পেশাদার
ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর
জন্য পুলিশি
তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। সদ্য
তোলা ১
কপি পাসপোর্ট
সাইজ ছবি।
আবেদনের কপি প্রিন্ট করে সংশ্লিষ্ট
বিআরটিএ অফিসে গিয়ে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স
(ডিজিটাল ছবি,
ডিজিটাল স্বাক্ষর
ও আঙ্গুলের
ছাপ) গ্রহণপূর্বক
স্মার্ট কার্ড
ইস্যু করা
হয়। স্মার্ট
কার্ড ড্রাইভিং
লাইসেন্স প্রন্টিং
সম্পন্ন হলে
গ্রাহককে এসএমএস
এর মাধ্যমে
তা গ্রহণের
বিষয়টি জানিয়ে
দেয়া হয়। তবে
এখন গ্রাহকের ঠিকানায় পোস্ট অফিস/কুরিয়ার এর মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা চালু
করা হয়েছে।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রকৃতিঃ
(১) পেশাদার
হালকা (মোটরযানের
ওজন ২৫০০কেজি-এর
নিচে) ড্রাইভিং
লাইসেন্সের জন্য
প্রার্থীর বয়স
কমপক্ষে ২০
বছর হতে
হবে,
(২) পেশাদার
মধ্যম (মোটরযানের
ওজন ২৫০০
থেকে ৬৫০০
কেজি) ড্রাইভিং
লাইসেন্সের জন্য
প্রার্থীর বয়স
কমপক্ষে ২৩
বছর হতে
হবে এবং
পেশাদার হালকা
ড্রাইভিং লাইসেন্সের
ব্যবহার কমপক্ষে
০৩ বছর
হতে হবে।
(৩) পেশাদার
ভারী (মোটরযানের
ওজন ৬৫০০
কেজির বেশী)
ড্রাইভিং লাইসেন্সের
জন্য প্রার্থীর
বয়স কমপক্ষে
২৬ বছর
হতে হবে
এবং পেশাদার
মধ্যম ড্রাইভিং
লাইসেন্সের ব্যবহার
কমপক্ষে ০৩
বছর হতে
হবে।
[বি:দ্র:
পেশাদার ভারী
ড্রাইভিং লাইসেন্স
প্রাপ্তির জন্য
প্রার্থীকে প্রথমে
হালাকা ড্রাইভিং
লাইসেন্স নিতে
হবে এর
ন্যূনতম তিন
বছর পর
তিনি পেশাদার
মিডিয়াম ড্রাইভিং
লাইসেন্স-এর
জন্য আবেদন
করতে পারবেন
এবং মিডিয়ম
ড্রাইভিং লাইসেন্স
পাওয়ার কমপক্ষে
০৩ (তিন)
বছর পর
ভারী ড্রাইভিং
লাইসেন্স-এর
জন্য আবেদন
করতে পারবেন।
]
ড্রাইভিং
লাইসেন্স নবায়ন
প্রক্রিয়া:
(ক) অপেশাদারঃ
গ্রাহককে
প্রথমে নির্ধারিত
ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের
১৫ দিনের
মধ্যে হলে
২১৮৫/- টাকা
ও মেয়াদোত্তীর্ণের
১৫ দিন
পরে প্রতি
বছর ২০০/-
টাকা জরিমানাসহ)
জমা দিয়ে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ
বিআরটিএর নির্দিষ্ট
সার্কেল অফিসে
আবেদন করতে
হবে। আবেদনপত্র
ও সংযুক্ত
কাগজপত্র সঠিক
পাওয়া গেলে
একইদিনে গ্রাহকের
বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল
ছবি, ডিজিটাল
স্বাক্ষর ও
আঙ্গুলের ছাপ)
গ্রহণ করা
হয়। স্মার্ট
কার্ড wপ্রন্টিং
সম্পন্ন হলে
গ্রাহককে এসএমএস
এর মাধ্যমে
জানিয়ে দেয়া
হয়।
(খ) পেশাদারঃ
পেশাদার
ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে
পুনরায় একটি
ব্যবহারিক পরীক্ষায়
অংশগ্রহণ করতে
হবে। পরীক্ষায়
উত্ত্তীর্ণ হওয়ার
পর নির্ধারিত
ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের
১৫ দিনের
মধ্যে হলে
১৩২৩/- টাকা
ও মেয়াদোত্তীর্ণের
১৫ দিন
পরে প্রতি
বছর ২০০/-
টাকা জরিমানাসহ
) জমা দিয়ে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ
বিআরটিএর নির্দিষ্ট
সার্কেল অফিসে
আবেদন করতে
হবে। গ্রাহকের
বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল
ছবি, ডিজিটাল
স্বাক্ষর ও
আঙ্গুলের ছাপ)
গ্রহণের জন্য
গ্রাহককে নির্দিষ্ট
সার্কেল অফিসে
উপস্থিত হতে
হয়। স্মার্ট
কার্ড wপ্রন্টিং-এর
সমস্ত প্রক্রিয়া
সম্পন্ন হলে
গ্রাহককে এসএমএস
এর মাধ্যমে
জানিয়ে দেয়া
হয়।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত
ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড
ডাক্তার কর্তৃক
মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল
আইডি কার্ড
/ জন্ম সনদ/পাসপোর্ট
এর সত্যায়িত
ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত
ফী জমাদানের
রশিদ।
৫। পেশাদার
ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর
জন্য পুলিশি
তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। সদ্য
তোলা ১
কপি পাসপোর্ট
ও ১কপি
স্ট্যাম্প সাইজ
ছবি।
ডুপ্লিকেট লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত
ফরমে আবেদন।
২। জিডি
কপি ও
ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স।
৩। নির্ধারিত
ফী (হাই
সিকিউরিউটি ড্রাইভিং
লাইসেন্স এর
ক্ষেত্রে ৬৩৩/-টাকা)
বিআরটিএ’র
নির্ধারিত ব্যাংকে
জমাদানের রশিদ।।
৪। সদ্য
তোলা ১
কপি পাসপোর্ট
সাইজ ছবি।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্নসমূহ
১। কুলিং
ফ্যানের
কাজ
কী
?
উত্তরঃ ক।
রেডিয়েটরের
পানিকে
ঠাণ্ডা
করা
খ।
ইঞ্জিন অয়েলকে ঠাণ্ডা করা
গ।
ব্রেক অয়েলকে ঠাণ্ডা করা
ঘ।
ব্যাটারীকে ঠাণ্ডা করা
২। টেম্পারেচার
মিটারে
ইঞ্জিনের
কী
নির্দেশ
করে
?
উত্তরঃ
ক। ইঞ্জিনের কার্যকরী তাপমাত্রা
খ।
গিয়ার বক্সের কার্যকারী তাপমাত্রা
গ।
রেডিয়েটরের কর্যকরী তাপমাত্রা
ঘ।
গাড়ির কার্যকারী তাপমাত্রা
৩। গাড়ি
স্টার্ট
না
হওয়ার
কারন
কী
?
ক।
গাড়িতে ব্রেক ওয়েল না থাকলে
খ।
গিয়ার ওয়েল না থাকলে
উত্তরঃ গ।
প্রয়োজনীয়
জ্বালানী
না
থাকলে
ঘ।
ক্ল্যাস ওয়েল না থাকলে
৪। ব্রেক
মাস্টার
সিলিন্ডারে
ব্রেক
ওয়েলে
লেভেল
কম
থাকলে
কী
হতে
পারে
?
উত্তরঃ ক।
ব্রেক
ফেল
খ।
ইঞ্জিন ওভারহিট
গ।
কালো ধোয়া
ঘ।
বিকট আওয়াজ
৫। ক্লাচের
কাজ
কি?
ক।
গাড়ির গতি কম ও বেশী
করা
খ।
ইঞ্জিন এবং গিয়ার বক্সের সংযোগ করা ও বিচ্ছিনড়ব করা
গ।
গাড়িকে নিউট্রাল করা
উত্তরঃ ঘ।
উপরের
সবগুলি
৬। ইঞ্জিন
অতিরিক্ত
গরম
হওয়ার
কারণ—
ক।
কুলিং ফ্যান কাজ না করলে
খ।
রেডিয়টরে পানি ও মবিল না
থাকলে বা কম থাকলে
উত্তরঃ
গ। উপরের সবগুলি
৭। এয়ার
ক্লিনারের
কাজ—
ক।
ইঞ্জিনকে ঠাণ্ডা করা
খ।
বাতাস ও পেট্রোল এর
মিশ্রণ তৈরী করা
উত্তরঃ গ।
বাতাস
পরিষ্কার
করা
ঘ।
ইঞ্জিন চালু করতে সহায়তা করা
৮। টায়ার
অতিরিক্ত
ক্ষয়
হয়
কেন
?
ক।
চাকার এলাইনমেন্ট সঠিক না থাকিলে
খ।
চাকার হাওয়া কম বা বেশী
থাকিলে
গ।
অতিরিক্ত মালামাল বহন করিলে
উত্তরঃ ঘ।
উপরের
সবগুলো
৯। মবিলের
কাজ
কি
?
উত্তরঃ ক।
ইঞ্জিনের
ঘূর্ণয়ামান
যন্ত্রাংশকে
পিচ্ছিল
করা
খ।
ঘূর্ণমান যন্ত্রাংশের ক্ষয়রোধ করে
গ।
ইঞ্জিন আংশিক ঠাণ্ডা রাখে
ঘ।
উপরের সবগুলো
১০। পেট্রোল
ইঞ্জিনে
প্রতি
সিলিন্ডারের
জন্য
স্পার্ক
প্লাগ
থাকে
কয়টি
?
উত্তরঃ ক।
১টি
খ।
২টি
গ।
৩টি
ঘ।
৪টি
১১। সাইলেন্সারের
কাজ
কি?
উত্তরঃ ক।
শব্দকে
নিয়ন্ত্রণ
করা
খ।
ধোঁয়া নির্গমন করা
গ।
বায়ু দূষণমুক্ত করা
ঘ।
ইঞ্জিনের গরম বাতাস বের করে
১২। ইঞ্জিনের
কুলিং
সিষ্টেমে
কুলিং
মিডিয়া
হিসেবে
সাধারনত
কি
ব্যবহৃত
হয়?
ক।
তৈল
খ।
গ্যাস
উত্তরঃ গ।
পানি
ঘ।
ডিজেল
১৩। গিয়ার
স্লিপ
করার
কারণ
কি?
ক।
গিয়ারের দাঁত ভাঙ্গা থাকিলে
খ।
ক্লাচ ঠিক মতো কাজ না করলে
গ।
গিয়ার ভালো ভাবে সংযোগ না হলে
উত্তরঃ ঘ।
উপরের
সবগুলো
১৪। ফুয়েল
লাইনে
বাতাস
প্রবেশের
কারণে
ফুয়েল
সরবরাহ
বন্ধ
হয়ে
যাওয়াকে
কি
বলে?
উত্তরঃ ক।
এয়ার
লক
খ।
ডেপার লক
গ।
অটো লক
ঘ।
এন্টি লক
১৫। স্পার্ক
প্লাগ
কোথায়
থাকে?
ক।
ডিজেল ইঞ্জিনের ব্লকে
উত্তরঃ খ।
পেট্রোল
ইঞ্জিন
সিলিন্ডার
হেডে
গ।
কাবুটারের ভেতরে
ঘ।
ডিস্ট্রিবিউটরের মধ্যে
১৬। ফুয়েল
ও
বাতাসকে
নিদ্দিষ্ট
অনুপাতে
মিশ্রিত
করে
ইঞ্জিনে
সরবরাহ
করে—
ক।
এয়ার ক্লিানার
খ।
স্পার্ক প্লাগ
উত্তরঃ গ। কার্বুরেটর
ঘ।
মিক্সার
১৭। রেডিয়েটরের
কাজ
কি?
উত্তরঃ ক। পানি
ঠাণ্ডা
করা
গ।
জয়েন্ট পাটর্স
খ।
রেডিও চালনা
ঘ।
কোনটি নয়
চালকের দায়িত্ব
ও
কর্তব্য
১। চলন্ত
অবস্থায়
ইঞ্জিন
ওভারহিট
হয়ে
গেলে
করনীয়
কী
?
ক।
গাড়ি চালিয়ে যেতে হবে
উত্তরঃ খ।
সুবিধামতো
স্থানে
গাড়ি
পার্ক
করে
ইঞ্জিন
ঠান্ডা
হতে
দিতে
হবে
গ।
গাড়ি ব্রেক করতে হবে
ঘ।
আস্তে আস্তে এগিয়ে যেতে হবে
২।
ইঞ্জিনের ওয়েলের মেয়াদ শেষ হলে নতুন ওয়েল প্রবেশ করানোর সাথে আর কী পরিবর্তন
অবশ্যই আবশ্যক ?
ক।
এয়ার ফিল্টার
উত্তরঃ খ।
ইঞ্জিন
ওয়েল
ফিল্টার
গ।
গিয়ার ওয়েল ফিল্টার
ঘ।
ফুয়েল ফিল্টার
৩। ইঞ্জিনের
মবিল
কত
কিঃ
মিঃ
চালানোর
পর
বদল
করা
উচিত
?
ক।
২,৫০০ কিঃ মিঃ
খ।
৪,০০০ কিঃ মিঃ
গ।
৮,০০০ কিঃ মিঃ
উত্তরঃ ঘ।
প্রস্তুতকারক
প্রদত্ত
ম্যানুয়াল/হ্যান্ডবুক
মোতাবেক
নির্দিষ্ট
মাইল/কিলোমিটার
চলার
পর
৪। গাড়িতে
ব্যবহৃত
ব্যাটারিতে
ইলেট্রোলাইড
এর
লেভেল
কমে
গেলে
কী
ব্যবহার
করতে
হবে
?
ক।
নদীর পানি
খ।
মিনারেল ওয়াটার
উত্তরঃ গ।
ডিস্টিল্ড
ওয়াটার
ঘ।
সাগরের পানি
৫। হেড
লাইট
না
জ্বললে
প্রমে
কী
চেক
করতে
হয়
?
উত্তরঃ ক।
নির্ধারিত
ফিউজ
খ।
নির্ধারিত লাইন
গ।
ইঞ্জিন ওয়েল
ঘ।
সুইচ
৬। টায়ার
বাষ্ট
হলে
গাড়ি
নিয়ন্ত্রন
রাখার
জন্য—
উত্তরঃ ক।
তাৎক্ষনিকভাবে
ব্রেক
প্রয়োগ
করুন
খ।
এক্সিলেটর থেকে পা সরিয়ে নিয়ে
গাড়ি থামা পর্যন্ত ষ্টিয়ারিং ধরে রাখা
গ।
গিয়ার নিরপেক্ষ অবস্থানে রাখুন
ঘ।
গাড়ি এক পার্শ্বে সরিয়ে
নেওয়ার চেষ্টা করুন
৭। লুব
ওয়েল
কোথায়
দিতে
হয়?
উত্তরঃ ক। হেড
কভারে
খ।
ব্যাক কভারে
গ।
জয়েন্ট পাটর্স
ঘ।
ফুয়েল গেজে
৮।
ডিসটিল্ড ওয়াটার কোথায় ঢালতে হয়?
উত্তরঃ ক।
কাবুর্টারে
খ।
রেডিয়েটারে
গ।
ব্যাটারিতে
ঘ।
ইয়ার ক্লিনারে
৯। গাড়ির
গিয়ার
পরিবর্তনের
সময়
অবশ্যই
ক।
ব্রেক পেডেল চাপ দিতে হবে
উত্তরঃ খ।
ক্লাচ
পেডেল
চাপ
দিতে
হবে
গ।
এক্সিলেটর পেডেল চাপ দিতে হবে
ঘ।
গাড়ির গতি কমাতে হবে